এক.
আপনার শুরুতে আবার শুরু করুন
মানুষেরা খুব
উজ্জ্বল আলোতে
চোখ
খুলে
দেখে
অপরিহার্য বনসাই
হবার
বিদ্যা
শিখে
ফেলেছে।
চারপাশে রঙিন
প্রেমের বান্ডিল জীবনের
মধ্য
দিয়ে
যাওয়ার সময়
আমরা
যে
অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি
প্রতিদিনের লড়াই
এবং
বিজয়গুলি
বিশ্বের সমস্ত
প্রাণই
অনুভব
করছে
অথচ
পৃথিবীর
সময়
থমকে
আছে
আমাদের
অপরাধে।
সভ্যমানুষ প্রকৃতির কাছে
মুখ
দেখাবার যোগ্যতা হারিয়ে
আজ
মুখোশ
আবৃত
হয়ে
গেছে,
তবুও
লাজ-লজ্জাহীন মানুষেরদল
কতদিন‘ইবা লুকিয়ে রাখবে
নিজেদের গৃহের
গুহায়?
সামাজিকতার মানে
পাল্টে
নিমিষেই হয়ে
গেল
দূরত্ব
নির্বাণের পথ
পুরাতন
জীবনকে
এত
ভালবেসে একসাথে
কাটিয়েছি তা‘হলো ছোঁয়াচে,
অপরিবর্তিত আমরা
একে
অপরের
কাছে
ছিলাম
যাই,
এখনও
আমরা
আছি
তাই,
জীবন
এর
অর্থ
যা
বোঝায়
তার
সবকিছু
যেমন
ছিল
ঠিক
তেমন
রয়েছে
শুধু
নিরঙ্কুশ মৃত্যুর ধারাবাহিকতা ছাড়া
সবই
অটুট
আছে।
কিছুই
হারিয়ে যায়না
অলস
দু‘চোখে ঘুমিয়ে-ঘুমিয়ে
ক্লান্তিরভারে স্বপ্নহীন
বিষন্নতার ঘেরাটোপের নিসঙ্গতা আক্সিজেনের মতো
আজ
প্রয়োজনীয়।
আর্য-অনার্য বিন্যাসের নবযাত্রায় হয়তো
সৃষ্টি
হবে
বৃক্ষের মত
প্রবীণ
ভাষ্কর্য
অতঃপর
একদিন
সমস্ত
কিছু
আগের
মতই
হবে,
মহাকালের কিছুই
হারিয়ে যায়না
।
দুই.
আয়না ভীতি
হতদরিদ্রের মুখ
এখন
আয়নায় আর
দেখা
যায়
না
আয়নার
ওপাশে
হায়নার অট্টহাসি ভেসে
আসে
পাঁজরের হাড়গুলো বুক
হতে
বের
হয়ে
আসতে
চায়
চোখ
গুলো
কোঠরে
ঢুকে
গেছে
কপাল জোড়া
দুশ্চিন্তার ছাপচিত্র
ভাগ্য
রেখাগুলো কপালে
জানি
কর্পোরেট আবাস
গড়েছে
আর
খুবলে খাচ্ছে
মগজের
স্পার্কিং
জীর্ণশীর্ণ দেহখানি নিজেরই
দেখে
ভয়
হয়
ওটা কি আমি?
নাকি
আমার
প্রেতাত্মা!
অনেকদিন হল
আয়না
দেখা
ছেড়ে
দিয়েছি,
এখন
আয়নাই
আমাকে
দেখে
ফেলে!
তিন.
ভবিষ্যতের জন্য একটি কবিতা
চোখ
বন্ধ
করি
প্রতিসৃত প্রবল
বৃষ্টিতে
ভালবাসা হতে
হবে
শারীরবৃত্তীয় প্রয়োজনীয়তায়
অক্ষত
থাকার
সময়
নাভি
থেকে
উপরের
শূন্য
চিহ্ন
প্রতিফলিত হয়ে।
শয্যাশায়ী পর্বতমালার আগে,
সব
কিছুই
দেখা
যায়
কিন্তু
দেখা
যায়
না
চোখের
ফাঁক
গলে
বেরিয়ে
আসা
জলজধারা।
বিচ্ছিন্নতার বিষাদে
চকচকে
রটনারা
বরাবর
রটে
যায়
একের
পর
এক।
মৃত্যু
চিন্তায় নিরর্থক স্থানান্তর যাত্রার প্রতিটি পর্যায়ে
মেঘাচ্ছন্ন বিশৃঙ্খলা নিয়ে
শব্দগুলিতে মোড়ানো
আনন্দময় বিভ্রান্তির প্রয়োজনীয় অন্ধকারে বিঁধে
অন্ধকার কাটিয়ে উঠতে
চেষ্টা
করছি।
হয়ত
এজন্যই
একে
অপরকে
লঙ্ঘন
করে
সবাই
রাস্তায় আমার
পাশ
দিয়ে
চলে
যায়।
চার.
সত্যিই আমরা এখনো হাল ছাড়িনি
প্রতিদিন আমরা
এখনও
এগিয়ে
যাচ্ছি
নতুন
দিন
নতুন
জীবনের
জন্য
নতুন
গল্প
নিয়ে।
আগুনের
হল্কা
স্পর্শ
করে,
আমাদের
মধ্যে
সমস্ত
আগুনের
পুনরাবৃত্তি ঘটাই,
শিরাগুলিতে গভীরভাবে ছড়িয়ে
দিই
তার
উত্তাপ
যে‘কঠিন সময়গুলি আমাদের
মন
খারাপ
ছিল
বা
আছে
সহজেই
কি
জীবন
থেকে
মুছে
ফেলতে
পারি,
তাই
দাহ্য
করি
প্রণয়ের জড়তা
ছুড়ে
ফেলে
এগিয়ে
যাই
হয়তো
হবে
মায়াময়
আগামীকাল
একটি
নতুন
দিন
আর
একটি
নতুন
জীবনের
জন্য।
যদি
অল্প
অল্প
করে
কেউ
আমাদের
ভালবাসা বন্ধ
করে
আমরাও
ভালবাসতে ভালবাসতে ফতুর
করে
দেব।
প্রেমীরা হারিয়ে গেলেও
আমাদের
ভালবাসা,
একান্ত
আমাদের
নিজেদের মত,
আমাদের
মধ্যে
কিছুই
নিভানো
বা
ভুলিয়ে
দেওয়া
যায়
না,
আমাদের
ভালবাসা কখনই
হারিয়ে
যায়না।
যদি
তুমি
আমাদের
ভুলে
যাও
হে‘নিসঙ্গতার শৃঙ্খল ভাঙ্গা দেবদূত!
আমরা
তোমাকে
জানিয়ে
দিতে
চাই
জীবনের
পথে
কোনও
দিকনির্দেশনার তোয়াক্কা করিনা।
তারপরও
কখন
কেউ
যদি
আমাদের
ভুলে
যায়
দয়া
করে
খুঁজো
না,
অন্ধকারকে বিদায়
জানানোর মতো
আমরাও
তোমাদের ভুলে
যাব!
পাঁচ.
অস্পষ্ট গানের শেষ জ্যা
প্রকৃতির কাঁদছে,
কাঁদুক;
মানুষ
মরছে,
মরুক;
আমাদের
শান্তি
বোঝায়,
যা
দামের
বাইরে
আগুনের
জমিন
পুনরুদ্ধার, সবুজ
করে
তোলে
দূরত্বের বেড়া
তৈরি
করি,
শত্রুকে দূরে
রাখতে
যে
কখনও
অর্থ,
বা
বস্তুগত সামগ্রীর জন্য
পোড়ে
না।
তাই
মহামারী আর
মহাউৎসব এক
হয়ে
যায়
প্রতিদিন সকাল
থেকে
রাত
অবধি
মানুষের ভিড়
সুরক্ষা কবচ
গুলে
খাওয়ালেও মানবিক
বোধজাগে না
ঢপের
নীতি
কথায়
স্বদেশ
শাষনে
স্ববিরোধীতা চলে
না
বে‘নজির বেহাইয়পণা তবু
আমাদের
পিছু
ছাড়ে
না।
নিরর্থক স্থানান্তর আরও
গভীরে
ডুবে
যায়
আমাদের
নিজস্ব
বিচ্ছিন্নতা নিশ্চিত করে
আমরা
একটি
ডুবন্ত
পৃথিবীর ভয়ঙ্কর সময়
অনুভব
করছি‘না?
তবু
কেন
আমরা
আবার
বেঁচে
থাকার
মতো
স্বপ্ন
দেখি!
ফ্যালফ্যাল করছে
আমাদের
বাঁচা-মরা
অন্ধকার মাধ্যমে গভীর
উষ্ণতা
নিয়ে
সংক্রমিত করছে
শেষবারের মতো
পৃথিবীর যত
শুভ্রতা
অপ্রত্যাশিত নিখুঁতভাবে সবাই
হঠাৎ
কফিনটি
বন্ধ
করে
দেয়।
ছয়.
মাতাল হয়ে যাওয়া নামটি আমার
একটি
অলৌকিক
ঘটনা
ঘটছে
সৃষ্টির শুরু
থেকেই,
হয়তোবা
এজন্যই
আমি
বারবার
জীবিত
হয়ে
উঠি।
টের
পেয়েছিলাম কি
মায়ের
নরক
যন্ত্রণার সেই
নগ্ন
নাড়ীর
টান?
আমি
পিতৃত্বের যুগ
দেখেছি,
অনুভব
করেছি
কেউ
কেউ
আমার
বুকের
উপর
কোমল
হাতের
চিহ্ন
রেখে
যেতেযেতে
আমার
দেহের
সেইসব
অনুভব
সংগীতের সাথে
অনুরণন
করে
চলে
অদ্যবধি।
বিপর্যয় ঘটাবে
বলে
ইতিহাসের লজ্জাজনক বেদনাদায়ক
উত্তরণের দরজা
অবরুদ্ধ করি
আর
বারবার
আটকে
দিই
সেই
খিলান।
জীবনের
উপর
আপোষ
করার
জন্য
উন্মুখ
কাপুরুষদের বিভ্রান্তির সেই
কৃত্রিম বৃত্তটি ভেঙে
ফেলতে
পুরানো
দাঁতের
মতো
পড়ে
গিয়ে
আবার
গজিয়ে
উঠি।
হয়তোবা
এজন্যই
আমি
বারবার
জীবিত
হয়ে
উঠি।
যদিওবা
আমি
একটি
বিস্ফোরণের তাজা
শেল
হাতে
এবং
পাঁজরের বুলেটগুলি দিয়ে
আমার
জীবনকে
স্পন্দিত করছি,
আমাদের
বাসযোগ্য ধারিত্রীকে
যে
কাপুরুষদেরদল ঠেলে
দেবে
মৃত্যুর দিকে
তা
প্রতিহত করতে।
যদিওবা
আমি
ক্ষুদ্র মানুষ,
প্রবৃত্তিগুলি সংকুচিত হয়ে
গেছে,
তারপরও
এজন্যই
আমি
বারবার
জীবিত
হয়ে
উঠি।
সাত.
কবিদের জীবনের মার্জিনগুলিতে মরিচা পড়েছে!
সময়ের
ক্ষতিগ্রস্থ চিহ্ন
নিয়ে
গর্ব
করেছেন
অসুস্থ
সমাজের
ছায়াগুলি
তাদের
নিজস্ব
আকার
নিয়ে
তৃপ্তির ডেকুর
তুলছে
সভ্যতার ত্রিপক্ষীয় বিরোধীতায় ক্লান্ত;-
গ্রীষ্মে জেগে
ওঠার
মতো,
কাব্যিক ওহি
আসে
শব্দগুলির জন্য
নিজেদের হারিয়ে
যেতে
দিইনি
সামাজিক বিচ্যুতি থেকে।
আত্মগোপনের জায়গা
থেকে
আমরা
বের
হয়ে
আসি
নবীর
নয়
কবির
বেশে।
আমাদের
শব্দগুলি ভয়ে
ফিসফিস
করে
বলেছিল
যেখানে
আন্তরিক ও
সম্ভাব্য মৃতরা
বাস
করছে।
সামাজিক আয়নার
চোখে
এত
দ্রুত
পাল্টে
যাবে
মুনাফার অংক-কষা
আমাদের
শব্দরা
বিস্ফোরিত হয়ে
ছড়িয়ে
পরবে
সময়ের
বারণ
ভেঙে।
প্রতারিত হবো
জেনেও
তবু
আমাদের
থামানো
যাবে
না।
আট.
শেষ অধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ
আমার
পাঁজরের অপরাধময় বাতাস
প্রায়
বন্ধ
যে
কোনও
সময়
সূর্যের মত
অস্তাচলে ঢলে
পড়বে,
প্রিয়
পাঁপের
জন্য
ক্ষমা
প্রার্থনা করা
হয়নি,
আবার
গণনা
করে
আবিষ্কার করছি
বুক-পাঁজরের কয়টি ছিদ্র, জরায়ুর কয়টি
পাঁজর
জুড়ে
তার
জিভ
প্রসারিত করে,কব্জির হাড়ের স্তূপ
এবং
কয়েকটি মেরুদণ্ডের একটি
খুলি।
রাতের
বেলায়
খুলির
অক্ষটি
নিষ্পত্তির প্রাচীনতম গ্রাফিতির চোখ
নিয়ে
নিচ্ছীদ্র পড়ে
থাকবে।যখন সমস্ত
কিছু
শীতল
হয়ে
এসেছিল,
আলিঙ্গনের জন্য
আমার
হাত
খুললাম,তার ঘ্রাণের গন্ধ
পাবার
সম্পূর্ণ ব্যার্থ চেষ্টা
করছি
নিজেকে
শান্ত
রাখার
প্রত্যাশায়।
সংকুচিত শিকড়ের চেয়ে
পুরানো
বাস্তববাদী একটি
কফিন
অপেক্ষারত, আমার
সমস্ত
সম্পত্তি, বই,
পড়ার
টেবিল-চেয়ার, এ্যাশট্রে সব
নির্বাক হয়ে
পড়েছে,
দেখছে
আমি
আর
কবিতা
পড়ার
অপেক্ষায় নেই,
আমি
প্রস্তুতি নিই
নির্জন
কফিনে
শুয়ে
কবরের
নীচে
শয্যাশায়ী হবার
শবযাত্রার, আমার
দুইহাত
থেকে
উভয়
পাশের
আঙুল
সমেত
নখেরাও
জানে
যে
আমার
অন্তহীন বৃত্তের সময়
শেষ।
আমি
কিন্তু
জানিনা,
কীভাবে
শুরু
হয়
কবরের
নীচে
জনাকীর্ণ দীর্ঘ
ঘন্টার
পর
ঘন্টা,
প্রশ্নোত্তর-জিজ্ঞাসার উত্তর
পর্ব?
দেহের
হাড়েরা অনার্য
ছিল
আমার
আট
কুঠরী
নয়
দরজায়,
এরপরে
স্যাঁতসেঁতে হাড়গুলি সাজিয়ে সবচেয়ে অপরিহার্য বাঁচার
মিথ্যে
নেশা
লুণ্ঠন
করে
রূহু,
অজ্ঞতার বাইরে
অভিনয়ে কাটিয়েছি সর্বদা
আমার
জীবনকালে, যেতে
হবে
জেনেও
প্রস্তুত হইনি
কতটা
না
নির্বোধ ছিলাম?
শেষবার
অতীত
যেন
মিটিমিটি হেসে
দূর
হতে
সূর্যের ছত্রাকযুক্ত ক্ষত
থেকে
কেবল
আমার
পতন
পর্যবেক্ষণ করে।
অথচ
একদা
আমি
বাড়ারবাল হরিদাস
পাল
হয়ে
ছড়ি
ঘুরাতাম। ধরারে
করতাম
না
সরা
জ্ঞান,
মানুষ
তুমি
শুধুই
মাটির
খেলনা
বিশেষ,
মেয়াদ
ফুরালেই তুমি
নেই,
একদা
ছিলে
হয়ে
যাবে।
নয়.
লাশকাটা ঘরে ব্যাবচ্ছেদের আগে
লাশকাটা ঘরে
ধোয়া
ওড়া
বরফের
চাই
গলে
তৈরি
হচ্ছে
নকল
স্রোতের টান,
অতল
গহ্বরে
তলিয়ে
গেছ
সব
দাহ্যকাল, শুধু
সময়
নামক
ঘূনপোকা, মাছিদের ওড়াউড়ি,
কর্পুর
আর
চায়ের
পাতির
সাথে
বরফগলা
জলে
ভিজে
যায়
হুগলার
মাদুরে
মোড়ানো
নিথর
শরীর।
লোকজনের হাকডাক,
যেন
বিদেয়
করলেই
ওরা
বাচে।পড়শিদের নকল
কান্না,
ডোমদের
হাতের,
ছেনী-বাটালীর টুকটাক ছন্দে গুনগুন
মাতাল
গানমৃতরা সবই
টের
পায়
করার
থাকে
না
কিছু।
শুধু
ছড়িয়ে
থাকা
পা'দুটো গীটবাধা থাকে,
জন্মান্তরের নাড়িকাটা ব্যথার
খাতাবন্ধ হলো।
চমৎকার
এইতো
জীবন,
কড়া
বেন্জীনের গন্ধে,
উলঙ্গ
শরীরে
নিথর
দেহ
নিয়ে
আপেক্ষায় পড়ে
থাকা,
মর্গের
দরজা
দিয়ে
ডাক্তার আসলেই
শরীরের
ব্যাবচ্ছেদ হবে।
মর্গের
বাইরে
মানুষের কোলাহলে হঠাৎ
বন্ধ্যা কোন
নদী
ও
নারীর
মত
রাতের
আকাশে
অতীত
থেকে
যে
মূলত
বেদনার
মধ্যে
থেকেও
এই
আলোর
আঁধারেও নিথর শরীরে
তারার
ঝলক
দেখায়।
জীবন
জুড়ে
শুধু
পলকই
ফেললাম,
দেখা
হলোনা
কিছুই।
প্রস্থানে সব
আলো
আঁধার
হয়ে
যায়।
জীবন
একটা
শকুন,
ওর
ওড়া
চাই।
তাই
তাড়াহুড়ো আর
অস্হিরতার নিস্তার নাই।
দশ.
কবুতরের কেটে দেওয়া ডানার মতো ব্যাথায় কাতর স্বরে,
যীশুখ্রীষ্টের পুনরুন্থান এর মতো বিশ্বাসী আত্মায়
গোপন গ্রেনেড আর বারুদে পোড়া সব দুপুর,
সব ভোর, জীবন মানেই ষড়যন্ত্রের মৃত্যুকূপ।
শুধু কেউ বোঝেনি নাড়ীকাটা প্রসূতি মায়ের ব্যাথা।।
যে প্রাচুর্য নিয়ে মানুষের অহংকার ছিল
এগারো.
বারো.

কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন