বাংলা সাহিত্যের প্রতিষ্ঠানবিরোধী লিটিলম্যাগাজিন ব্লগ

সাম্প্রতিক পোষ্ট

আমি শব্দটি সম্পূর্নরূপে মিথ্যা : সৈয়দ তৌফিক উল্লাহ




প্রণয়াসক্ত আমি রূক্ষ ক্যালকুলাস সঙ্গে নিয়ে চিৎকার করি
শুধু আমাকে আমার হাঁটা পথ ফিরে পেতে দাও,
আমাকে জোরে জোরে চালাতে দাও প্রত্নতত্ত্বের বিষয় বানাই নিজেকে
হিমায়ীত ঘরে নিমজ্জিত অবস্থায় নিমজ্জিত হই আত্মসমর্পণ না করেই,
আমি এই সমস্ত ধারণাকে নিজের হাতে তুলে নেই আর খোঁড়াখুড়ি করি।

আমি জানতে চাই যে, মৃত্যুর মুহূর্তের কথা,
প্রাণের প্রথম মুক্তি কি শুধু শরীরের শক্ত হয়ে যাওয়া?
কখনও কখনও আমি তাদের মধ্যে উদ্বিগ্ন কিছু ব্যবহার দেখি
যা আসলে দৃশ্যমান হয় না, এটা ব্যক্তিগত অবস্থায় হয় কি?
ক্রমবর্ধমান অনুভূতি যা প্রবচনের মত শোনায় "আধ্যাত্মিক প্রাচুর্য"
ক্রমবর্ধমান অনুভূতির পিছনে মহান আধ্যাত্মিক মান থাকা আবশ্যক
অথবা স্ব-প্রতিকৃতিতে, আমরা কি আত্মার কথা বলতে পারি,
তাদের নিকট থেকে আমি জানতে বা দেখতে চাই ত্বকের জন্য ফ্যাব্রিক আর
সহিংসতার চামড়ায় চাবুকের দাগ রয় কিনা?

জীবনীগত সম্পর্কে সচেতন যে, স্ব-প্রতিকৃতিতে আমিই শরীরের !
একটি লঙ্ঘিত শরীরের অন্তরঙ্গতায় নিজেকে শরীরের ভিতরে হারিয়ে ফেলি,
শুধুমাত্র আমিই সম্পূর্ণরূপে গুরুত্বপূর্ণ শরীরের গতিবিধি অস্বীকার করিনা।
শরীরও সম্পূর্ণরূপে আমার গুরুত্বপূর্ণ গতিবিধি স্বীকার করেনা।

প্রতিফলিত রোদে ছায়ায় হতে পারে অর্ধেক কাঁটা মাথা এর ঝলকানি,
নিঃসঙ্গ উপলব্ধি বিস্তৃত করে বেনিয়মী মৃত্যুর মুহূর্তো পরীক্ষায়
আগমনের সব আলোকসজ্জা ধূসরতম অনুভূতির সাথে ঠান্ডা হয়!

একটি আভাস শুধুমাত্র গুরূত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে,
স্ব-প্রতিকৃতি কে প্রশ্ন করি, আমিই শরীরের নাকি শরীরই আমার?
আমি এই সমস্ত ধারণাকে নিজের হাতে তুলে নেই অজানা কোন দায়ে।
আমি যেসব লোক দেখতে পাই এ বিষয় তুললে তারা দূওে সরে যায়।

অনুভূতি ছিল আমার কাছে সময়ের শ্রেষ্ঠ অর্জন,
একটি অদ্ভুত মুহূর্তে কোমলতা পাই, খুব বেশী সম্ভবতঃ আমার বা আপনি দ্বারা
অনুভূত এবং তারপর, আমার অনেক চরিত্রের বিহ্বলতায়!

কোন মন্তব্য নেই